ত্বককে ফর্সা করার জন্য এই উপায়ে ত্বকের যত্ন নিন
কাঁচা তরল দুধঃ
নিয়মিত কাঁচা তরল দুধ দিয়ে আপনার ঠোঁট ব্রাশের সাহায্যে স্ক্রাব করে নিন।
অলিভ অয়েলঃ
ঠোঁটকে বাচ্চাদের ঠোঁটের মতো কোমল রাখতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান।
প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর পূর্বে ঠোঁটে অলিভ অয়েল লাগিয়ে কিছু সময় স্ক্রাব করুন।
এরপর ঘুমিয়ে পড়ে, সকালে উঠে কুসুম গরম জল দিয়ে ঠোঁট পরিষ্কার করে লিপবাম লাগিয়ে নিন।
প্রতি রাতে ঘুমানোর পূর্বে নিয়মিত অলিভ অয়েল লাগিয়ে ঘুমালে ঠোঁট ছোট বাচ্চাদের ঠোঁটের মতো কোমল হয়ে উঠবে।
লেবুঃ
লেবু প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবে অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান । নিয়মিত লেবুর রস ব্যবহারে আপনার ঠোঁটের কালচে দাগ সম্পূর্ণরূপে দূর হয়ে ঠোঁট হয়ে উঠবে পরিষ্কার এবং গোলাপি।
এক টুকরো লেবু স্লাইস করে কেটে নিয়ে ঠোঁটে ঘষে নিলেই ফল পাওয়া যায়।
রাতে শোবার পূর্বে ঠোটে লেবুর রস লাগিয়ে ঘুমাতে পারেন।
লেবুর রস ঠোঁটের কালচে ভাব এবং কালো দাগ সম্পূর্ণরূপে দূর করে।
ঠোঁটকে আকর্ষণীয় এবং মসৃণ রাখতে লেবুর রসের স্ক্রাব অত্যন্ত কার্যকরী।
অ্যাভোকাডোঃ
ঠোঁটকে গোলাপি করতে এবং বাচ্চাদের ঠোঁটের মতো কোমল, মসৃণ ও আকর্ষনীয় রাখতে এভোক্যাডো অত্যন্ত কার্যকরী একটি প্রাকৃতিক উপাদান।
অর্ধেক পাকা অ্যাভোকাডো ফল ভালোভাবে পেস্ট করে ঠোঁটে লাগিয়ে নিন।
আপনি চাইলে তিন থেকে চার ফোঁটা লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন।
থেকে 5 মিনিট ভালভাবে মাসাজ করে কুসুম গরম জলে ঠোঁট ধুয়ে নিন।
অ্যাভোকাডোর এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান ঠোঁটকে পরিষ্কার রাখবে।
ঠোঁটের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।ফলে ঠোঁট কে করে তুলবে গোলাপি এবং কোমল।
তাই সম্পূর্ণ দাগমুক্ত, গোলাপি ঠোঁট এবং বাচ্চাদের মত কোমল ঠোঁট পাওয়ার জন্য নিয়মিত অ্যাভোকাডোর পেস্ট ব্যবহার করুন।